রংপুর মেডিকেল কলেজে নতুন অধ্যক্ষ বহাল রাখার দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

রংপুর মেডিকেল কলেজে নতুন অধ্যক্ষ মাহফুজার রহমানকে বহাল রাখার দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় রংপুর প্রেসক্লাব চত্বরে "সচেতন রংপুরবাসী"র ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।

Nov 3, 2024 - 10:07
 0  0
রংপুর মেডিকেল কলেজে নতুন অধ্যক্ষ বহাল রাখার দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত
নতুন নিয়োগ পাওয়া অধ্যক্ষ মাহফুজার রহমানকে বহাল রাখার দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় রংপুর প্রেসক্লাব চত্বরে নতুন নিয়োগ পাওয়া অধ্যক্ষ মাহফুজার রহমানকে বহাল রাখার দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় রংপুর প্রেসক্লাব চত্বরে l

রংপুর মেডিকেল কলেজে নতুন অধ্যক্ষ মাহফুজার রহমানকে বহাল রাখার দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় রংপুর প্রেসক্লাব চত্বরে "সচেতন রংপুরবাসী"র ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।

এদিকে, মাহফুজার রহমানকে অপসারণের দাবিতে গত চার দিন ধরে কলেজে বিক্ষোভ চলছে, যার ফলে অধ্যক্ষের কক্ষ তালাবদ্ধ এবং ক্লাস স্থগিত রয়েছে।

রংপুর প্রেসক্লাবে আয়োজিত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শাহজাহান, আর রিপোর্টার্স ক্লাব রংপুরের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান সঞ্চালনা করেন। সমাবেশে বক্তব্য দেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সাঈদ, গজঘণ্টা স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আক্তারুজ্জামান, মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী জান্নাতুল মাওয়া, মাহামুদ ইসলাম, আজিজুর রহমান প্রমুখ।

বক্তারা অধ্যক্ষ মাহফুজার রহমানকে বহাল রেখে দ্রুত একাডেমিক কার্যক্রম চালু করার দাবি জানান। উল্লেখ্য, ২৯ অক্টোবর স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মুহাম্মদ মকবুল হোসেনের স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে, আগের অধ্যক্ষ শাহ মো. সরওয়ার জাহানকে ওএসডি করে উপাধ্যক্ষ মাহফুজার রহমানকে নতুন অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

নতুন নিয়োগের পর থেকে মেডিকেল কলেজে বিভক্তির সৃষ্টি হয়েছে, চিকিৎসকদের একটি অংশ মাহফুজার রহমানের অপসারণের দাবিতে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে। আজও অধ্যক্ষের কক্ষ তালাবদ্ধ অবস্থায় দেখা গেছে, তবে উপাধ্যক্ষের কার্যালয়সহ অন্যান্য প্রশাসনিক দপ্তর খোলা রয়েছে।

উপাধ্যক্ষ আনোয়ার হোসেন বলেন, "অধ্যক্ষের অপসারণের দাবিতে চলমান আন্দোলনের ফলে ক্যাম্পাসে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে, যা থেকে পরিত্রাণ পেতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।" এদিকে তৃতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, "এভাবে চলতে থাকলে আমাদের পড়াশোনায় ক্ষতি হবে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow