গণ-অভ্যুত্থানে শহিদদের স্মরণে বিভিন্ন স্থানে সভা

জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা এবং শহিদদের স্মরণে শনিবার বিভিন্ন স্থানে স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই সভাগুলিতে শহিদ ও আহতদের স্বজনরা উপস্থিত ছিলেন এবং তারা হত্যাকাণ্ডের সঠিক বিচার দ্রুত নিশ্চিত করার দাবি জানান।

বরিশাল জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে একটি স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা প্রশাসক দেলোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার রায়হান কাওছার। বিশেষ অতিথি ছিলেন বরিশাল রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি নাজিমুল হক, সিভিল সার্জন ডা. মারিয়া হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলাউল হাসান, সেনা কর্মকর্তা মেজর হাফিজ এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বরিশাল মহানগরের আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম শাহেদ প্রমুখ।

কালকিনিতে ইউএনও উত্তম কুমার দাশের সভাপতিত্বে একটি স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহবুবা ইসলাম, থানার এসআই সৈয়দ রুহুল আমিন, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ফজলুল হক বেপারি, উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. লিমন হোসেন, ছাত্র-জনতার প্রতিনিধি আবুল খায়ের, নাহিদ ইসলাম, মো. শওকত, নাজিম হোসেন।

মাদারগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। জামালপুর জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যুগ্ম সদস্য সচিব ওমর ফয়সালের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক লুৎফর রহমান। সভায় বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতা হিফজুর রহমান বকুল, মশিউর আমিন শুভ, ইশতিয়াক আহমেদ শিহাব, জামালপুর জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক মীর ইসহাক হাসান ইখলাস, সদস্য সচিব আবিদ সৌরভ, সদস্য আরিফুল ইসলাম, উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি রকি রায়হান, রুমন, মোস্তাক প্রমুখ।

মেহেরপুরে ইউএনও (ভারপ্রাপ্ত) মূয়ীদুর রহমানের সভাপতিত্বে একটি স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে বক্তব্য দেন কৃষি কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মারুফ আহমেদ বিজন, সদর উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি জাব্বারুল ইসলাম, সদর উপজেলা জামায়াতের আমির সোহেল রানা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহত নেতা খন্দকার মুইজ উদ্দিন।