এনসিএল টি-টোয়েন্টি শুরু, জিসানের সেঞ্চুরি
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) উদ্বোধনী ম্যাচেই ঝোড়ো সেঞ্চুরি করলেন জিসান আলম। সিলেট বিভাগের হয়ে ওপেন করতে নেমে ১০ ছক্কায় সেঞ্চুরি হাঁকালেন ডানহাতি এই ব্যাটার। ৫৩ বলে ঠিক ১০০ রান করে আউট হন জিসান। ৪ বাউন্ডারির সঙ্গে মারেন ১০ ছক্কা, যার পাঁচটাই মারেন আরাফাত সানি জুনিয়রের এক ওভারে। জিসানের ঝলকের দিনে ঢাকা বিভাগের বিপক্ষে বড় পুঁজি পায় সিলেট। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ২০৫ রান করেছে তারা।
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) উদ্বোধনী ম্যাচেই ঝোড়ো সেঞ্চুরি করলেন জিসান আলম। সিলেট বিভাগের হয়ে ওপেন করতে নেমে ১০ ছক্কায় সেঞ্চুরি হাঁকালেন ডানহাতি এই ব্যাটার। ৫৩ বলে ঠিক ১০০ রান করে আউট হন জিসান। ৪ বাউন্ডারির সঙ্গে মারেন ১০ ছক্কা, যার পাঁচটাই মারেন আরাফাত সানি জুনিয়রের এক ওভারে। জিসানের ঝলকের দিনে ঢাকা বিভাগের বিপক্ষে বড় পুঁজি পায় সিলেট। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ২০৫ রান করেছে তারা।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশের আক্ষেপ তুলনামূলক ধীরগতির ব্যাটিং নিয়ে। ঝোড়ো গতির ইনিংস দেশি ব্যাটারদের হাতে নেই– এমন অভিযোগ বেশ পুরোনো। যদিও এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে জিসান আলমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে সেই বদনাম কিছুটা হলেও ঘুছবে। টিভি বা ইউটিউবে যারাই দেখেছেন, প্রত্যেকেই বিনোদিত হয়েছেন। মুগ্ধ হয়েছেন ৫২ বলে করা অসামান্য এক সেঞ্চুরি দেখে।
জাতীয় ক্রিকেট লিগের শুরুর ম্যাচেই জিসান আলম যেন বার্তাই দিয়ে রাখলেন একপ্রকার। সিলেট বিভাগের হয়ে ওপেন করতে নেমে ১০ ছক্কায় স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে প্রথম শতকের দেখা পেলেন এ ডানহাতি ব্যাটার।
এটি বাংলাদেশিদের মধ্যে যা চতুর্থ দ্রুততম সেঞ্চুরি। এর আগে পারভেজ হোসেন ইমনের (৪২ বল), তামিম ইকবালের ৫০ বলে এবং নাজমুল হোসেন শান্তর ৫১ ও ৫২ বলে সেঞ্চুরি রয়েছে।
সিলেটে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা করেছিলেন তৌফিক খান তুষার। তুষার ১৭ বলে ২৯ করে ফিরে যাওয়ার পর রান করতে শুরু করেন জিসান। তবে ফিফটি পর্যন্ত ইনিংস ছিল সাদামাটা। ৪০ বল খেলে ৫২ রান করেন তিনি। এরপরেই দেখা মেলে তার তাণ্ডব। আরাফাত সানি জুনিয়রের অফ স্পিন পেয়ে প্রথম বল বাদ দিয়ে বাকি পাঁচ বলেই ছক্কা হাঁকিয়েছেন তিনি। এরপর দ্রুত আরও দুই ছক্কায় ছাড়িয়ে যান নব্বই। নাজমুল ইসলাম অপুর বলে সিঙ্গেল নিয়ে সেঞ্চুরি করেন তিনি। যদিও অপুর বলেই পরে বোল্ড হয়ে থামে তার ইনিংস।
What's Your Reaction?