"পরিবারের বিপদ জানার পরেও স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান: বাচ্চু
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির স্বাস্থ্যবিষয়ক সহ-সম্পাদক ডা. এস. এম. রফিকুল ইসলাম বাচ্চু বলেছেন, শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জাগ্রত হয়েছিল। তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে ঘরে বসে থাকেননি, বরং দেশের মানুষের সঙ্গে এক হয়ে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন।
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির স্বাস্থ্যবিষয়ক সহ-সম্পাদক ডা. এস. এম. রফিকুল ইসলাম বাচ্চু বলেছেন, শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জাগ্রত হয়েছিল। তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে ঘরে বসে থাকেননি, বরং দেশের মানুষের সঙ্গে এক হয়ে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন। তার পরিবার ও সন্তানদের বিপদের মুখে পড়ার বিষয়টি জানা সত্ত্বেও তিনি স্বাধীনতা ঘোষণা করেন, যা তার সাহসিকতার পরিচায়ক।
১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় গাজীপুর জেলা বিএনপির আয়োজনে সদর উপজেলার বাঘের বাজার থেকে একটি আনন্দ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি পুষ্পদাম রিসোর্টে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এসব কথা বলেন ডা. রফিকুল ইসলাম বাচ্চু।
তিনি আরও বলেন, "আজ দেশের বিরুদ্ধে বিদেশে বসে পরাজিত স্বৈরশাসকরা একত্রিত হয়ে আধিপত্যবাদী শক্তির সঙ্গে ষড়যন্ত্র করছে। এই ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সবাইকে একত্রিত হওয়ার আহ্বান জানাই।"
এ সময় গাজীপুর জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (দপ্তর) আবু বকর সিদ্দিক, কোষাধ্যক্ষ ইসলাম উদ্দিন, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবু তাহের মুসল্লী, ভাওয়ালগড় ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মজিবুর রহমান, সদর উপজেলা বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক ফখরুল ইসলাম সরকার, জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম, শরিফুল ইসলাম শরীফ, আজিজুল ইসলাম সিনহা, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব ইউনুস আলী, নাস মিয়া, আরিফ হোসেন, মুকুল মিয়া, সাদ্দাম হোসেনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
What's Your Reaction?