আসাদ পালালেও ২৬ টন সোনার মজুত রয়ে গেছে অক্ষত
বিদ্রোহীদের হামলার মুখে গত ৮ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় সিরিয়া ছেড়ে পালিয়ে যান দেশটির ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ। পালানোর সময় তিনি রাশিয়ায় রাজনৈতিক আশ্রয় নেন। আসাদ পালানোর পরেও সিরিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রায় ২৬ টন সোনার মজুত অক্ষত রয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিদ্রোহীদের হামলার মুখে গত ৮ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় সিরিয়া ছেড়ে পালিয়ে যান দেশটির ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ। পালানোর সময় তিনি রাশিয়ায় রাজনৈতিক আশ্রয় নেন। আসাদ পালানোর পরেও সিরিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংকে প্রায় ২৬ টন সোনার মজুত অক্ষত রয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সিরিয়ায় ২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরুর সময়ও এই পরিমাণ সোনা সেখানে রক্ষিত ছিল। সিরিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের তথ্য অনুযায়ী, ২০১১ সালের জুনে সিরিয়ায় সোনার মজুত ছিল ২৫ দশমিক ৮ টন, যা রয়টার্সের হিসাব অনুযায়ী ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের সমান।
সিরিয়ার বর্তমান এবং সাবেক কয়েকজন কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, দেশটির ডলারের রিজার্ভ প্রায় শূন্য হয়ে আসার পেছনে প্রধান কারণ ছিল আসাদ সরকারের বেহিসাবি খরচ, যা খাদ্য, জ্বালানি এবং যুদ্ধ তৎপরতায় ব্যবহৃত হয়েছে।
সূত্রগুলোর মধ্যে একটি জানিয়েছে, সিরিয়ার বর্তমান বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নগদ অর্থে মাত্র ২০০ মিলিয়ন (২০ কোটি) ডলারের মতো। অন্যদিকে, আরেকটি সূত্র বলেছে, রিজার্ভের পরিমাণ ‘কয়েক শ মিলিয়ন ডলার’ হলেও তা যথেষ্ট কম।
What's Your Reaction?