জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে ইফাদ অটোস লোকসানে পড়েছে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) লোকসানের মুখে পড়েছে ইফাদ অটোস। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২১ পয়সা, যেখানে গত বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি ১ পয়সা লাভ হয়েছিল।
চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) লোকসানের মুখে পড়েছে ইফাদ অটোস। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২১ পয়সা, যেখানে গত বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি ১ পয়সা লাভ হয়েছিল।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইফাদ অটোস ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গতকাল বুধবার পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ প্রতিবেদন অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আর্থিক পরিস্থিতি
আলোচ্য প্রান্তিকে ইফাদ অটোসের নগদ প্রবাহ দাঁড়িয়েছে মাইনাস ২ টাকা ২০ পয়সায়, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৪৮ পয়সা। এ ছাড়া ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদের মূল্য (এনএভি) ছিল ৩৬ টাকা ৮ পয়সা।
শেয়ার বাজারের অবস্থা
গত এক বছরে ইফাদ অটোসের শেয়ারের সর্বোচ্চ মূল্য ছিল ৪৪ টাকা ১০ পয়সা এবং সর্বনিম্ন মূল্য ছিল ২০ টাকা ১০ পয়সা।
লভ্যাংশের ইতিহাস
ইফাদ অটোস ২০২৩ সালে ১০ শতাংশ, ২০২২ সালে ৫ শতাংশ, ২০২১ সালে ১১ শতাংশ এবং ২০২০ সালে ৯ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। পাশাপাশি, কোম্পানিটি ২০১৫ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে কয়েকবার স্টক লভ্যাংশও প্রদান করেছে।
বিশ্লেষণ
প্রথম প্রান্তিকে লোকসানের কারণে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের আস্থায় প্রভাব পড়তে পারে। তবে আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনা প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
What's Your Reaction?