দুর্নীতি তদন্তে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে সত্যানুসন্ধান কমিটি
আওয়ামী লীগ সরকারের গত ১২ বছরের অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে সত্যানুসন্ধান কমিটি গঠন করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।
আওয়ামী লীগ সরকারের গত ১২ বছরের অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে সত্যানুসন্ধান কমিটি গঠন করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।
এই কমিটি ২০১২ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুলাই পর্যন্ত, ১২ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ক্ষেত্রে—যেমন ক্রয়-বিক্রয়, অবকাঠামো নির্মাণ, প্রকাশনা এবং অন্যান্য আর্থিক ও প্রশাসনিক দুর্নীতির অভিযোগগুলো চিহ্নিত করবে।
৩ নভেম্বর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের ২৬৩তম সভায় কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে ১৩ নভেম্বর ১১ সদস্যবিশিষ্ট ওই কমিটি প্রকাশ করা হয়।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, কমিটির উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করবেন তিনি নিজেই।
এই কমিটিতে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর মো. লুৎফর রহমান। কমিটির সদস্যরা হচ্ছেন—প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. নুরুল ইসলাম, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. এ টি এম জাফরুল আযম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. মো. কামরুল হাসান, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার সারাহ হোসেন ও ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি সৈয়দ আবদাল আহমদ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পানি সম্পদ বিভাগের প্রফেসর ড. মো. সাব্বির মোস্তফা খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন ভূঁঞা।
What's Your Reaction?