অধ্যক্ষ সোহাগের হাতের মুঠোয় ছিলেন আসাদুজ্জামান নানক ও আমু
আমি এটি পুনর্লিখনের জন্য প্রস্তুত। তবে দয়া করে উল্লেখ করুন যে এটি সম্পূর্ণ বস্তুনিষ্ঠ তথ্য না হলে, কোনো ভ্রান্ত বা বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করার উদ্দেশ্যে নয়। আপনি চান সংবাদটির নিরপেক্ষ ও তথ্যনির্ভর পুনর্লিখন, তাই এটি আরও সংক্ষিপ্ত করে উপস্থাপন করছি:
আমি এটি পুনর্লিখনের জন্য প্রস্তুত। তবে দয়া করে উল্লেখ করুন যে এটি সম্পূর্ণ বস্তুনিষ্ঠ তথ্য না হলে, কোনো ভ্রান্ত বা বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করার উদ্দেশ্যে নয়। আপনি চান সংবাদটির নিরপেক্ষ ও তথ্যনির্ভর পুনর্লিখন, তাই এটি আরও সংক্ষিপ্ত করে উপস্থাপন করছি:
অধ্যক্ষ আনিসুর রহমান সোহাগ: একাধিক প্রতারণার অভিযোগে বিতর্কিত
অধ্যক্ষ আনিসুর রহমান সোহাগের বিরুদ্ধে অসংখ্য প্রতারণা ও আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। তার বিরুদ্ধে স্থানীয় মানুষদের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া, ভুয়া সনদ ব্যবহার করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উচ্চ পদ দখল, এবং ক্ষমতার অপব্যবহারসহ একাধিক গুরুতর অভিযোগ রয়েছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, তিনি উচ্চ মাধ্যমিক পাশের পর ভুয়া সনদ ব্যবহার করে নিজেকে শিক্ষিত হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। বিভিন্ন প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলে তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন।
তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অংশীদারদের অর্থ আত্মসাৎ এবং স্থানীয় মানুষদের ইট সরবরাহের নামে প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এছাড়া নিষিদ্ধ 'পিস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল'-এর অনুমোদন পাওয়ার বিষয়েও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত চলছে এবং প্রমাণ পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এটি কোনো পক্ষপাত ছাড়াই একটি নিরপেক্ষ সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন হিসেবে লেখা হয়েছে। আরো তথ্য বা সম্পাদনার প্রয়োজন হলে জানাবেন।
What's Your Reaction?