মেয়াদ শেষের আগে কেন ভারত আসছেন বাইডেনের প্রধান সহযোগী?
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেনের মেয়াদ শেষ হতে আর প্রায় দু'সপ্তাহ বাকি। ঠিক এই সময়েই তার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান শুরু করতে যাচ্ছেন নয়াদিল্লি সফর। আজ থেকে শুরু হবে এই সফর, শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে হোয়াইট হাউজ। এই সফরের উদ্দেশ্য হলো, ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চীনের প্রভাবের মোকাবিলা করতে ভারত-আমেরিকার কৌশলগত সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করা। প্রশাসনের একটি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করা বাইডেন প্রশাসনের পররাষ্ট্রনীতির অন্যতম প্রধান অগ্রাধিকার এবং ঐতিহ্যগত অর্জনের ক্ষেত্র। সফরের মূল আলোচ্য বিষয়গুলো মধ্যে রয়েছে বেসামরিক পরমাণু সহযোগিতা, সেমিকন্ডাক্টর এবং বায়োফার্মা সাপ্লাই চেইনে চীনের প্রভাব, কৌশলগত প্রযুক্তি সহযোগিতা এবং অন্যান্য নিরাপত্তা বিষয়ক অগ্রাধিকার। এ বিষয়ে এক কর্মকর্তা জানান, ক্রিটিক্যাল অ্যান্ড ইমার্জিং টেকনোলজি (আইসিইটি)-তে দুই দেশের যৌথ উদ্যোগকে আরও শক্তিশালী করাই সফরের প্রধান লক্ষ্য। সুলিভানের এই সফরটি তিব্বত মালভূমিতে চীনের প্রস্তাবিত জলবিদ্যুৎ বাঁধ নির্মাণ নিয়ে ভারত-চীনের উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, এই বাঁধ বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারতের কোটি কোটি মানুষের উপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। ভয়েস অব আমেরিকার এক প্রশ্নের জবাবে কর্মকর্তা জানান, "দেশগুলোর মধ্যে জলসম্পদের ন্যায্য এবং সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।" এছাড়া, এই সফরে বাঁধ নির্মাণসহ অন্যান্য আঞ্চলিক উদ্বেগের বিষয়ে আলোচনা হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, ২০২২ সালের মে মাসে বাইডেন এবং মোদী এআই, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং, সেমিকন্ডাক্টর এবং মহাকাশ খাতে দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত প্রযুক্তি অংশীদারিত্ব বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছিলেন। সুলিভানের এই সফর ওই উদ্যোগগুলোকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেনের মেয়াদ শেষ হতে আর প্রায় দু'সপ্তাহ বাকি। ঠিক এই সময়েই তার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান শুরু করতে যাচ্ছেন নয়াদিল্লি সফর। আজ থেকে শুরু হবে এই সফর, শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে হোয়াইট হাউজ।
এই সফরের উদ্দেশ্য হলো, ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চীনের প্রভাবের মোকাবিলা করতে ভারত-আমেরিকার কৌশলগত সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করা। প্রশাসনের একটি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করা বাইডেন প্রশাসনের পররাষ্ট্রনীতির অন্যতম প্রধান অগ্রাধিকার এবং ঐতিহ্যগত অর্জনের ক্ষেত্র।
সফরের মূল আলোচ্য বিষয়গুলো মধ্যে রয়েছে বেসামরিক পরমাণু সহযোগিতা, সেমিকন্ডাক্টর এবং বায়োফার্মা সাপ্লাই চেইনে চীনের প্রভাব, কৌশলগত প্রযুক্তি সহযোগিতা এবং অন্যান্য নিরাপত্তা বিষয়ক অগ্রাধিকার। এ বিষয়ে এক কর্মকর্তা জানান, ক্রিটিক্যাল অ্যান্ড ইমার্জিং টেকনোলজি (আইসিইটি)-তে দুই দেশের যৌথ উদ্যোগকে আরও শক্তিশালী করাই সফরের প্রধান লক্ষ্য।
সুলিভানের এই সফরটি তিব্বত মালভূমিতে চীনের প্রস্তাবিত জলবিদ্যুৎ বাঁধ নির্মাণ নিয়ে ভারত-চীনের উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, এই বাঁধ বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারতের কোটি কোটি মানুষের উপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
ভয়েস অব আমেরিকার এক প্রশ্নের জবাবে কর্মকর্তা জানান, "দেশগুলোর মধ্যে জলসম্পদের ন্যায্য এবং সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।" এছাড়া, এই সফরে বাঁধ নির্মাণসহ অন্যান্য আঞ্চলিক উদ্বেগের বিষয়ে আলোচনা হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের মে মাসে বাইডেন এবং মোদী এআই, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং, সেমিকন্ডাক্টর এবং মহাকাশ খাতে দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত প্রযুক্তি অংশীদারিত্ব বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছিলেন। সুলিভানের এই সফর ওই উদ্যোগগুলোকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
What's Your Reaction?