শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বছর শুরু করল নিউজিল্যান্ড
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে নিউজিল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কার মধ্যে যে লড়াই হয়েছিল, তা ছিল একপেশে। নিউজিল্যান্ড বোলিং ও ফিল্ডিংয়ের পর ব্যাটিংয়েও সফরকারী শ্রীলঙ্কাকে কোনও সুযোগ দেয়নি। ১৭৮ রানে শ্রীলঙ্কাকে অলআউট করে ৯ উইকেটের বড় জয় নিয়ে ২৩.৫ ওভার হাতে রেখে ম্যাচটি শেষ করে ব্ল্যাকক্যাপসরা। এই দুর্দান্ত জয় দিয়ে সিরিজের শুরুটা দারুণভাবে করেছে নিউজিল্যান্ড।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে নিউজিল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কার মধ্যে যে লড়াই হয়েছিল, তা ছিল একপেশে। নিউজিল্যান্ড বোলিং ও ফিল্ডিংয়ের পর ব্যাটিংয়েও সফরকারী শ্রীলঙ্কাকে কোনও সুযোগ দেয়নি। ১৭৮ রানে শ্রীলঙ্কাকে অলআউট করে ৯ উইকেটের বড় জয় নিয়ে ২৩.৫ ওভার হাতে রেখে ম্যাচটি শেষ করে ব্ল্যাকক্যাপসরা। এই দুর্দান্ত জয় দিয়ে সিরিজের শুরুটা দারুণভাবে করেছে নিউজিল্যান্ড।
টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করতে নামা নিউজিল্যান্ড শুরু থেকেই শ্রীলঙ্কাকে চাপে ফেলে। মাত্র ২৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে শ্রীলঙ্কা। এরপরও তারা বড় বিপর্যয়ে পড়তে পারেনি, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা আর দাঁড়াতে পারেনি।
শ্রীলঙ্কার ওপেনার আভিস্কা ফার্নান্দো ৫৬ রানে ফিরলেও, তিনি যে ইনিংসটি বড় করতে পারবেন না, তা প্রমাণিত হয়। জানিথ লিয়ানাগে (৩৬), চামিদু বিক্রমাসিংহে (২২), এবং ওয়ানিন্দু হাসরাঙ্গা (৩৫) সবাই থিতু হওয়ার পরও বড় স্কোর করতে পারেননি। ফলে শ্রীলঙ্কা ৪৪তম ওভারে ১৭৮ রানে অলআউট হয়ে যায়। নিউজিল্যান্ডের হয়ে ম্যাট হেনরি ১৯ রানে ৪ উইকেট নেন, আর জ্যাকব ডাফি ও ন্যাথান স্মিথ দুইটি করে উইকেট লাভ করেন।
জবাবে, নিউজিল্যান্ড রীতিমতো টি-টোয়েন্টি মেজাজে ব্যাট করতে থাকে। ওপেনিং জুটিতে রাচিন রবীন্দ্র এবং উইল ইয়াং মিলে মাত্র ১২.৩ ওভারে ৯৩ রান সংগ্রহ করেন। রাচিন ৩৬ বল থেকে ৪৫ রান করে আউট হন, তবে ইয়াং এবং মার্ক চ্যাপম্যানের অবিচ্ছিন্ন ৮৭ রানের জুটিতে নিউজিল্যান্ড জয় পেয়ে যায়। ৮৩ বল খেলে এই দুজনের পার্টনারশিপ নিউজিল্যান্ডকে জয় এনে দেয়।
What's Your Reaction?